1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

বালিশ কাণ্ডের সেই ঠিকাদার জামিনে মুক্ত

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ১৫৬ Time View

প্রত্যয় নিউজডেস্ক: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের বালিশ কেলেঙ্কারির অন্যতম হোতা ঠিকাদার শাহাদাত হোসেন আদালতের জামিনে কারামুক্ত হয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) পাবনার জেলা ও দায়রা জজ আদালত থেকে জামিন পেয়ে ওই দিনই কাশিমপুর কারাগার থেকে ছাড়া পান শাহাদাত। আদালত ও দুর্নীতি দমন কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রুপপুর প্রকল্পের আসবাবপত্র সরবরাহে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে গত বছরের ডিসেম্বরে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে যান শাহাদাত হোসেন। তিনি রূপপুরে রাশিয়ানদের আবাসস্থল নির্মাণের অন্যতম শীর্ষ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সাজিন কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের মালিক।

শাহাদাত হোসেনের বিরুদ্ধে দুদক ও পাবনা কার্যালয় দুটি আলাদা দুর্নীতির মামলা দায়ের করে যেখানে বলা হয় রূপপুর প্রকল্পে আসবাবপত্র সরবরাহে আস্বাভাবিক দর দিয়ে তারা প্রায় ১৬ কোটি টাকা তছরূপ করেছে। মামলাটি তদন্ত করছে দুদক পাবনা কার্যালয়।

দুদক পাবনা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, শাহাদাতের আইনজীবীরা গত বৃহস্পতিবার পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে তার জামিনের জন্য আবেদন করেন। শুনানি শেষে পাবনা জেলা ও দায়রা জজ মকবুল আহসান তার জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। ওইদিন তড়িঘড়ি করে জামিনের আদেশ গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে পাঠালে বৃহস্পতিবার রাতে কাশিমপুর কারাগার থেকে তিনি ছাড়া পান।

তিনি বলেন, জামিনের বিষয়টি আমরা পরে শুনেছি। জামিনের কাগজ পাওয়ার জন্য আদালতে আবেদন জানানো হয়েছে। কাগজ হাতে পাওয়ার পর এ ব্যাপারে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

উল্লেখ্য, রূপপুর প্রকল্পে একটি বালিশ কিনতে ৫৯৫৭ টাকা এবং তা ফ্ল্যাটে তুলতে আরও ৭৬০ টাকা ব্যয় দেখানো হয়। এছাড়া একটি চুলা ক্রয়ে ৭৭৪৭ টাকা এবং তা ফ্লাটে তুলতে ৬৬৫০ টাকা ব্যয় দেখানো হয়। একটি ইস্ত্রি কিনতে ৪১৫৪ টাকা এবং তা তুলতে ২৯৪৫ টাকা ব্যয় দেখানো হয়। এভাবে রূপপুর প্রকল্পে কেনাকাটায় পুকুর চুরির সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হলে দুদক তদন্ত শুরু করে। এসব ঘটনায় ইঞ্জিনিয়ার, ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করে দুদক।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..